বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম, কমিশন, লিমিট এবং সুবিধা

আজকের এই বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়লে খুব সহজেই একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন।

আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে পাঠকদের কে আমরা বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম শিখিয়ে দেব।  যদি আপনি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আজকের এই পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়লে  খুব সহজেই একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন।

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম, কমিশন, লিমিট এবং সুবিধা

এখানে আমরা বিকাশ এজেন্ট নিতে কি কি লাগে এবং বিকাশ এজেন্ট সম্পর্কে আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করব।  এই কারণে পুড়ো পোস্ট শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে পড়ার অনুরোধ রইলো।

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট কি?

যদি কেউ বিকাশ একাউণ্ট ব্যবহার কর টাকা ইনকাম করতে চায় তাহলে তাকে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট  রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।  অর্থাৎ বিকাশের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গরে তোলার মাধ্যমে হচ্ছে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট। 

আপনি যখন বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট ব্যবহার করেন তখন কিন্তু বিভিন্ন আপনার বিকাশ থেকে টাকা উত্তোলন করতে হয়।  তো এই টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন এজেন্ট  এর কাছেই যেতে হয়।

তো যারা এই বিকাশ এজেন্ট রয়েছে তারা বিকাশ  এর পক্ষ থেকে প্রতি লেনদেনে বিভিন্ন শতাংশ হারে কমিশন পেয়ে থাকে। তবে এর জন্য আপনার একটি দোকান থাকা আবশ্যক যে দোকানের মধ্যে বসে আপনি বিকাশের ব্যবসা পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন। 

বিকাশ এজেন্ট নিতে কি কি লাগে

নিচে উল্লেখিত তথ্য এবং বৈধ কাগজপত্র গুলো লাগবে আপনার বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতেঃ

  • আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের একজন নাগরিকত হতে হবে এবং নাগরিকত্ব সনদ থাকতে হবে।
  • একটি বাংলাদেশের বৈধ জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার পাশাপাশি ১৮ বছর বয়সের বেশি হতে হবে।
  • সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি থাকতে হবে।
  • একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান লাগবে এবং সেই প্রতিষ্ঠান এর ট্রেড লাইসেন্স দরকার হবে।
  • ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ঠিকানাও প্রয়োজন হবে।
  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একটি নাম থাকতে হবে যেটা দিয়ে আবেদন করতে হবে।
  • একটি সিম কার্ড থাকতে হবে বাংলাদেশের যেকোনো অপারেটরের।

উপরের এই সমস্ত তথ্য যদি আপনার নিকট থাকে এবং এই কাগজপত্র গুলো বৈধ ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আপনি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য অনুরোধ পাঠানোর যোগ্য হবেন।

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম

এখন আমরা আপনাকে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম বিস্তারিত বলে দেব।  আপনারা চাইলে দুই ভাবে একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন।   একটি হচ্ছে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য এবং ডকুমেন্টগুলো নিয়ে নিকটস্থ বিকাশ কাস্টমার কেন্দ্রে গিয়ে জমা দেওয়া। 

বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে জমা দেওয়ার পর তারা তথ্যগুলো যাচাই করার পরে আপনার দেওয়া ঠিকানায় ভিজিট করতে আসবে এবং সবকিছু দেখার পর একটি এজেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার অনুমতি দিয়ে দিবে। 

বিকাশ এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন ফরম 

এছাড়াও আপনারা চাইলে ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে বিকাশ এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করার মাধ্যমে একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার অনুরোধ পাঠাতে পারেন।  এর জন্য আপনাকে বিকাশ এজেন্ট এপ্লাই লিংক এ যেতে হবে এবং নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করতে হবে। 

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম, কমিশন, লিমিট এবং সুবিধা

বিকাশ এর এই ওয়েবসাইটের ঠিকানায় গেলে আপনারা একটি সাইন আপ পেজ দেখতে পারবেন যেটাতে মূলত ফরম পূরণ করতে হবে।  এখানে প্রথম ঘরে আপনাকে আপনার দোকানের নামটি বসাতে হবে যে নামটি ট্রেড লাইসেন্স এর সাথে হুবহু মিল রয়েছে।

  • এরপরে আপনার দোকানটি যে এলাকায় অবস্থিত সেই এলাকার জেলা এবং থানা নির্বাচন করতে হবে।  
  • এলাকা নির্বাচন করা হয়ে গেলে এর নিচের ঘরে আপনি যার সাথে যোগাযোগ করবেন তার নাম এখানে দিয়ে দিবেন। 
  • এরপর আপনার সাথে যোগাযোগের জন্য একটি ফোন নাম্বার দিবেন এবং এর পরের বক্সে চাইলে ইমেইল ঠিকানা দিতে পারেন অথবা না দিলেও হবে।
  • চাইলে আরেকটি বক্সে আপনারা অতিরিক্ত তথ্য দিতে পারেন যেটা দ্বারা বিকাশ কর্তৃপক্ষের কোন সাহায্য হবে।
  • এরপরে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র আছে কিনা সেই ঘরটি পূরণ করে পরের অপশন গুলোতে ট্রেড লাইসেন্স এর ইনফরমেশন গুলো দিয়ে দিতে হবে।  
  • এখানে ট্রেড লাইসেন্স এর জায়গায় ট্রেড লাইসেন্স নাম্বারটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং তারপরে ট্রেড লাইসেন্স কবে মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে সেটির  মাস এবং বছর দিতে হবে।
  • তারপরে আমি রোবট নয় এটি ভেরিফিকেশন করে জামা দিন বাটনে চেপে দিয়ে দিবেন। 

ওপরের ধাপগুলো অনুসরন করে বিকাশ এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন ফর্ম  পূরণ করে জমা দেওয়ার পর তারা কিছুদিন সময় নেবে।  এখানে তারা আপনার দেওয়া ইনফরমেশন গুলো আগে যাচাই করবে এবং যদি সমস্ত ইনফরমেশন ঠিক দিয়ে থাকেন তাহলে অটোমেটিক আপনার সাথে বিকাশের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হবে। 

বিকাশ এর পক্ষ থেকে আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার দোকান দেখতে আসতে পারে অথবা আপনাকে তাদের কাস্টমার কেয়ারে যেতে হতে পারে।  বিকাশ এর পক্ষ থেকে এরপর যে নির্দেশনা দিবে সেই নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করলে আপনার বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে।

বিকাশ এজেন্ট সিম নেওয়ার নিয়ম

বিকাশ এজেন্ট সিম নিতে হলে আপনাকে অবশ্যই উপরে বলা প্রতিটা ধাপ অনুসরণ করতে হবে । আর হ্যা ঠিকানা দেওয়ার জায়গায় কোনভাবেই ভুল ঠিকানা দেওয়া যাবেনা। এছাড়াও ট্রেড লাইসেন্স দেওয়ার জায়গাতেও কোনো ভূল তথ্য দেওয়া যাবেনা।

যদি আপনারা সবগুলো তথ্য সঠিক ভাবে পূরন করে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট এর জন্য তথ্য জমা দিতে পারেন তাহলে অটোমেটিক বিকাশের পক্ষ থেকে আপনার সাথে যোগাযোগ করে পরবর্তী ধাপ সম্পর্ক জানিয়ে দেওয়া হবে, আর পরবর্তী ধাপগুলো ঠিকভাবে মেনে চললে আপনি একটী বিকাশ এজেন্ট সিম নিতে পারবেন।

বিকাশ এজেন্ট কমিশন কত

যেহেতু বিকাশ এজেন্ট অ্যাকাউন্ট টাকা ইনকাম করার জন্যই নেওয়া হয়ে থাকে এই কারণে এই একাউন্ট দিয়ে প্রতিটা লেনদেন এর জন্য বিকাশ থেকে কমিশন দেওয়া হয়।  যদি আপনারা বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট থেকে কোথাও টাকা পাঠান তাহলেও কমিশন পাবেন আবার যদি অন্য বিকাশ একাউন্ট থেকে আপনাদের বিকাশ এজেন্ট একাউন্টে টাকা দেওয়া হয় তাহলেও কমিশন পাবেন।

প্রতিটা ক্ষেত্রে আপনি আলাদা আলাদা ধরনের কমিশন পাবেন।  যদি অ্যাপ ব্যবহার করে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট এরদেন কার্যক্রম সম্পন্ন করেন তাহলে প্রতিটা লেনদেনে বেশি বেশি কমিশন পেয়ে যাবেন।

আপনি যখন মোবাইল রিচার্জ করে দিবেন তখন ও আপনার এজেন্ট একাউন্ট এ নির্দিষ্ট কমিশন পাবেন।  তবে সব থেকে বেশি কমিশন দেওয়া হয় বিকাশ এজেন্ট ক্যাশ আউট  এ।

বিকাশ এজেন্ট ক্যাশ আউট কমিশন

যখন আপনার এজেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে কোনো কাস্টমার ক্যাশ আউট করবে তখন আপনি বেশি বেশি কমিশন পাবেন।  এখানে প্রতি  ক্যাশ আউট এ ০.৪০ থেকে ০.৪৫ শতাংশ হারে কমিশন পেয়ে যাবে। 

অর্থাৎ আপনার এজেন্ট একাউন্ট এ কেউ যদি ১০০ টাকা ক্যাশ আউট করে তাহলে ৪০ পয়সা থেকে ৪৫ পয়সা কমিশন পাবেন। আর যদি কেউ 1000 টাকা ক্যাশ আউট করে তাহলে এখান থেকে ৪ থেকে ৪.৫ টাকা পাবেন। 

বেশি বেশি কমিশন পেতে প্রতিদিন বেশি বেশি ক্যাশ আউট করে দিন এবং বিকাশ এজেন্ট এর এপ্লিকেশন ব্যবহার করুন। 

বিকাশ এজেন্ট এর সুবিধা

এই বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট এর অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে।  এই সুযোগ-সুবিধা গুলো জানতে চাইলে নিচের পয়েন্ট গুলো ভালোভাবে মনোযোগ সহকারে করুনঃ

মোবাইল রিচার্জঃ  প্রতিটা বিকাশ এজেন্ট এর দোকানে কিন্তু মানুষ প্রচুর সংখ্যক মোবাইল রিচার্জ করতে আসে। যখন বিকাশ এজেন্ট এর ব্যক্তি আপনার মোবাইলে রিচার্জ করে দেন তখন তিনি ভাল একটি কমিশন পান।  আপনিও বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করে অন্যকে মোবাইল রিচার্জ করে দিয়ে কমিশন পেতে পারেন।

পে বিলঃ বিকাশ এজেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেও অন্যান্য অ্যাকাউন্ট এর মত যাবতীয় বিলগুলো পরিশোধ করা যায় খুব সহজেই।  এই অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি সাধারণ কাস্টমার এর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কোন বিল পরিশোধ করলে আপনি সাধারণ কাস্টমার এর থেকেও অতিরিক্ত টাকা নিতে পারবেন এবং বিকাশ থেকেও কমিশন পাবেন।

ক্যাশ ইনঃ বিকাশ এজেন্ট ব্যবহার করে খুব সহজেই বিকাশ পার্সোনাল একাউন্টগুলোতে ক্যাশ ইন করে দেওয়া যায়।  সাধারণ কাস্টমার কিন্তু আপনার কাছে এই সার্ভিসটি নিতেও আসবে।  তো আপনি আপনার এজেন্ট একাউন্টে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা রাখবেন যাতে কোন কাস্টমার ফিরে না যায়।

ক্যাশ আউটঃ বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট দিয়ে ব্যবসা করার সব থেকে বেশি কার্যকরি লেনদেন এর নাম হচ্ছে ক্যাশআউট।  সাধারণ কাস্টমার কে ক্যাশ আউট সার্ভিস প্রদান করেই বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ীরা অনেক টাকা ইনকাম করে থাকে। তবে হ্যাঁ আপনি অবশ্যই আপনার কাছে বেশি টাকা ক্যাশ রাখবেন তাহলে কোন কাস্টমার আপনার থেকে ফিরে যাবে না এবং কোন কমিশন ও আপনার মিস হবে না। 

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট সম্পর্কিত FAQ

বিকাশ এজেন্ট সম্পর্কে মানুষের মনে অনেক ধরনের প্রশ্ন আসে। তো নিচে তার মধ্য থেকে বেশি জিজ্ঞাসিত কয়েকটি প্রশ্ন ও উত্তর তুলে ধরা হলোঃ

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলতে কোন ধরনের টাকা পয়সা লাগে না। যদি কেউ বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার কথা বলে আপনার কাছে টাকা চায় তাহলে বুঝবেন সে একজন প্রতারক। আপনি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন তবে  তবে অবশ্যই একটি দোকান থাকতে হবে এবং সেই দোকানের একটি  বৈধ ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে। 

বিকাশ এজেন্ট হতে কত টাকা লাগে?

মনে রাখবেন বিকাশ এজেন্ট হতেও কিন্তু কোন ধরনের টাকা লাগে না। বিকাশ এর ওয়েবসাইট থেকে ফ্রিতে আবেদন করার মাধ্যমে বিকাশ এজেন্ট হওয়া যায়। তবে বিকাশ এজেন্ট হওয়ার পর তারা আপনাকে এজেন্ট একাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্স রাখতে বলবে।  সেই মিনিমাম ব্যালেন্স আপনার অ্যাকাউন্টে রাখলেই বিকাশ এজেন্ট হতে পারবেন।

বিকাশ এজেন্ট কিভাবে নিতে হয়?

বিকাশ এজেন্ট নেওয়ার জন্য বিকাশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হয়।  আবেদন সম্পন্ন হওয়ার পর বিকাশ এর পক্ষ থেকে আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার দোকান ভিজিট করা হবে এবং তারপর সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে বিকাশ এজেন্ট বানানো হবে।

পরিশেষে

যারা যারা আজকের পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়েছেন আশা করি প্রতিটা দর্শক বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম বুঝতে পেরেছেন।  বিকাশ এজেন্ট নেওয়ার পর অবশ্যই আপনার দোকানে ভালোভাবে একটিভ থাকতে হবে এবং প্রতিটা কাস্টমারের চাহিদা পূরণ করতে হবে।

যদি আপনি ভালোভাবে কাস্টমারকে সার্ভিস প্রদান করতে পারেন তাহলে আপনার দোকানের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাবে।  দোকানের  জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেলে আপনার ইনকাম ও প্রতিমাস অনেক বেড়ে যাবে।  পোস্টে আলোচিত টপিকগুলো বুঝতে সমস্যা হলে কিংবা এর বাইরে কিছু জানার থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।

ব্লগের লেখক সম্পর্কে

আমি পড়াশুনার পাশপাশি ওয়েবসাইটে লেখালেখি করে অভ্যস্ত।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন