আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আপনি যদি পাতলা বাটন মোবাইল খুঁজে থাকেন তাহলে আজকের পোস্ট টি আপনার জন্য। এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে সুন্দর ভাবে itel পাতলা বাটন মোবাইল এবং সবচেয়ে পাতলা পাতলা ফোন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
তাই আপনারা যারা পাতলা বাটন মোবাইল এর দাম এবং বিস্তারিত জানতে চান তারা পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। এখানে মোবাইল গুলোর সম্পর্কে তার দাম এবং এই মোবাইলের মধ্যে কি কি ফিচার যুক্ত আছে সবকিছু সুন্দরভাবে বলে দেওয়া হবে তাই মনোযোগ সহকারে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
পাতলা বাটন মোবাইল
যাদের এন্ড্রয়েড মোবাইল আছে তারাও এই মোবাইলের পাশাপাশি একটি বাটন মোবাইল ব্যবহার করতে চায়। আর বেশিরভাগ মানুষই চায় তাদের মোবাইলটি খুব পাতলা বাটন মোবাইল হোক। কারণ বাটন মোবাইলের আলাদা বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। আপনাদের জন্য নিচে সুন্দরভাবে বেশ কয়েকটি পাতলা বাটন মোবাইল সম্পর্কে সঠিক আলোচনা তুলে ধরা হলো।
1. Qmobile A30
কিউ মোবাইল ফোন কোম্পানি কিন্তু ভালো ভালো বাটন মোবাইল বাজারে রিলিজ করে । এরমধ্যে একটি পাতলা বাটন মোবাইল হচ্ছে Qmobile A30. এই ফোনের বেশ কিছু ফাংশন এবং ফিচার্স রয়েছে যেগুলো আপনাদের জানা প্রয়োজন।
মোবাইল ফোনটিতে আপনারা দুইটি সিম কার্ডের পাশাপাশি একটি চমৎকার মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। মোবাইল ফোনটির পিছনে যদিও একটি ক্যামেরা আছে কিন্তু এই ক্যামেরাটি তেমন কাজের না। বেশ ভালো একটি লাউড স্পিকার পাবেন মোবাইল ফোনটিতে এবং সাথে এটির মাধ্যমে এফএম রেডিও শুনতে পারবেন।
ডিসপ্লেটির সাইজ বা ডিসপ্লেটির দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১.৭৭ ইঞ্চি। এক্সটার্নাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে চাইলে এটাতে সর্বোচ্চ 32gb পর্যন্ত মেমোরি কার্ড সাপোর্ট রয়েছে। অর্থাৎ আপনারা সর্বোচ্চ 32gb মেমোরি কার্ড এতে ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। যাতে মোবাইল এর মধ্যে খুব ভালো পরিমাণে চার্জ থাকে এজন্য এটাতে লিথিয়াম আয়ন এক হাজার মিলি এম্পিয়ারের সুন্দর ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে।
যারা যারা অটো কল রেকর্ড করতে চান বাট মোবাইলের মাধ্যমে তারাও এটা নিতে পারেন। কারণ এটাতে সুন্দরভাবে অটোমেটিক কল রেকর্ড করা যায় এছাড়াও ভিডিও অডিও চালানো যায়। তো এই মোবাইল ফোনটির দাম হচ্ছে মাত্র ৯৩০ টাকা। বিভিন্ন অনলাইন শপিংল এ কিনতে পাবেন বা চাইলে অফলাইন মোবাইলের দোকানে গিয়েও এটি নিয়ে আসতে পারবেন।
২. symphony d76
পাতলা বাটন মোবাইল এর মধ্যে symphony কোম্পানির এই মোবাইলটি চমৎকার একটি মোবাইল ফোন। যদিও সিম্ফনি কোম্পানির সব বাটন মোবাইলই ভালো হয় তবে এই মোবাইল ফোনটি বেশ পাতলা রয়েছে। d76 মোবাইল ফোনটির পিছনে ০.০৮ মেগাপিক্সেলের একটি প্রাইমারি ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে যেটার মাধ্যমে ছবি তোলা এবং ভিডিও করা সম্ভব হবে।এছাড়াও এর সামনে ২.৪ ইঞ্চি এর একটি চমৎকার QVGA ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে যেটাতে আপনারা ভিডিও দেখার সুযোগ পাবেন। বরাবরের মতোই এই ফোনটিতেও দুইটি সিম কার্ডের পাশাপাশি সর্বোচ্চ ১৬ জিবি এর মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে সিম্ফোনি কোম্পানি থেকে। এই মোবাইল ফোনের কল কোয়ালিটি চমৎকার রয়েছে এবং এখানে ভালোভাবে কল করার জন্য কানেক্টিভিটি অপশনে টুজি কানেক্টিভিটি ব্যবহার করা হয়েছে।
যেহেতু বাটন মোবাইল ফোনটির মধ্যে ১০০০ মিলি এম্পিয়ার এর লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে এই কারণে এটা আপনারা অনায়াসে এক সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করতে পারবেন। এই মোবাইলের মাধ্যমে আপনারা ভাইব্রেশন ফাংশনটি ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন এছাড়াও অডিও ও ভিডিও চালানোর সুযোগ তো থাকতেই। তো চমৎকার সিম্ফনি কোম্পানির এই পাতলা বাটান মোবাইলের দাম হচ্ছে মাত্র ১৫০০ টাকা।
৩. symphony l260
L সিরিজের মোবাইল গুলো বরাবরই বেশ ভালো দিয়ে থাকে সিম্ফনি কোম্পানি থেকে। এখানে ৩২ এমবি এর র্যাম পাবেন যে র্যামটি দিয়ে মোবাইল ফোনটি খুব ভালোভাবে চালানো সম্ভব। এই symphony mobile টি বেশ পাতলা রয়েছে এই কারণে এটা ব্যবহার করে আপনারা ভালই কমফোর্ট ফিল করবেন ।যদি শুধুমাত্র কথা বলার জন্য মোবাইলটি ব্যবহার করেন তাহলে এটা থেকে চমৎকার সার্ভিস পাবেন কারণ এই মোবাইলটি মূলত কথা বলার জন্যই কোম্পানি থেকে বিলড করা হয়েছে। এখানে এর মধ্যে যে ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে এটি দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যাবে এর পাশাপাশি চমৎকার ছবিও তোলা সম্ভব হবে।
ইউএসবি সেকশনে মাইক্রো ইউএসবি ২.০ এর পোর্ট দেওয়া হয়েছে যেটা দিয়ে মোবাইলটিকে চার্জ করার পাশাপাশি ক্যাবল দিয়ে কম্পিউটারের সাথে ও কানেক্ট করা যাবে। symphony কোম্পানির বাটন মোবাইলটিতে ব্লুটুথ ফিচার এবং এফএম রেডিও থাকার পাশাপাশি যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় সমস্ত ফিচার রয়েছে মোবাইলের মধ্যেই।
এখানে যদি আপনি মোবাইলটি ক্রয় করেন তাহলে ১৬ ঘন্টা টকটাইম ব্যবহারের সুযোগ পাবেন এছাড়াও এটি স্ট্যান্ড বাই ৩৩০ ঘন্টা পর্যন্ত সার্ভিস দিবে। ফিচার ফোন এর অপারেটিং সিস্টেম যেহেতু এখানে ব্যবহার করা হয়েছে এই কারণে ফিচার ফোনের সমস্ত সুবিধা গুলো উপভোগ করা যাবে।
এই মোবাইলের চমৎকার দিক হচ্ছে এটাতে 2800 মিলি এম্পিয়ারের বিশাল একটি লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে যার কারণে দীর্ঘক্ষন এই মোবাইলটি থেকে সার্ভিস পাওয়া সম্ভব হবে। যদি আপনার শুধু কথা বলার জন্য মোবাইলটি ব্যবহার করেন তাহলে এখান থেকে দুই সপ্তাহের বেশি ব্যাকআপ পাওয়া সম্ভব হবে।
প্রাইমারি ক্যামেরাতে 0.08 মেগাপিক্সেলের যে ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে এটির রেজুলেশন হচ্ছে ২৪০×৩২০ মিলিমিটার। তো এই চমৎকার পাতলা বাটন মোবাইলটির দাম কোম্পানি থেকে নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১৭০০ টাকা। আপনারা চাইলে অনলাইনের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে মোবাইলটি ক্রয় করতে পারেন।
৪. GDL G86
আপনি যদি একটি সুন্দর বাটন মোবাইল কিনতে চান এবং সেই মোবাইলটা যদি পাতলা হতে হয় আবার দেখতেও চমৎকার হতে হয় তাহলে এই GDL কোম্পানির ফিচার ফোনটি আপনার জন্য । ফোনটির পিছনে যে ক্যামেরার ডিজাইন করা হয়েছে এটি বেশ চমৎকার দেখতে যে কেউ দেখলেই অনেক পছন্দ করবে মোবাইল টিকে।এখানে এই মোবাইল ফোনটির ব্যাটারির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে ১৭০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার এর । যেহেতু ব্যাটারিটি মোটামুটি বড় হয়েছে এই কারণে দীর্ঘক্ষন ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়ার জন্যও এটিকে ক্রয় করা যেতে পারে। আর হ্যাঁ যেহেতু এই ব্যাটারিটি একটি রিমুভাল ব্যাটারি এই কারণে চাইলে ব্যাটারি কে যেকোনো সময় মোবাইল থেকে আলাদা করা যাবে।
পিছনে এখানে একটি ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে যেটা দিয়ে খুব সুন্দর ফটো এবং ভিডিও করা যায়। আর অন্যান্য পাতলা বাটন মোবাইল এর মত এখানেও মোট দুইটি সিম কার্ড ব্যবহার করা যাবে এর পাশাপাশি আবার এক্সটার্নাল মেমোরি কার্ডও ব্যবহার করার সুযোগ পাওয়া যাবে।
এই ব্যান্ডটির নাম আপনার কাছে নতুন মনে হতে পারে কিন্তু এখান থেকে যে বাটন মোবাইল গুলো বানানো হয় সেগুলো মোটামুটি ভালো রয়েছে এই কারণে চাইলে পাতলা বাটন মোবাইল নিতে হলে এটি নিতে পারেন। চার্জার সেকশনে আপনারা ইউএসবি 2.0 এর একটি পোর্ট পাবেন যেটা দিয়ে মোবাইলটিকে সুন্দরভাবে চার্জ করার পাশাপাশি বিভিন্ন ফাইল ও আদান প্রদান করা যাবে অন্য ডিভাইসের সাথে লাগিয়ে।
তো বন্ধুরা আপনারা যদি এটিকে নিতে চান তাহলে আপনাদেরকে প্রদান করতে হবে মাত্র ১৩৯০ টাকা। তবে যেহেতু এটি খুব বেশি পরিচিত কোম্পানি নয় এই কারণে ছোট মোবাইল শপে এটি পাওয়া নাও যেতে পারে। যদি মোবাইলটিকে পেতে চান তাহলে বড় কোন মোবাইল শপে যেতে হবে অথবা অনলাইনেও অর্ডার করে মোবাইলটিকে নিতে পারেন।
itel পাতলা বাটন মোবাইল
বাটন মোবাইল গুলো বানানোর দিক থেকে আইটেল কোম্পানি কে সবার উপরের দিকে রাখা যেতে পারে । এর কারণ হচ্ছে তারা যে সমস্ত বাটন মোবাইল বানায় সেগুলো খুব ভালো সার্ভিস প্রদান করে থাকে। এই কারণে আপনারা যারা itel পাতলা বাটন মোবাইল খুজতেছিলেন তাদের জন্য নিচে আইটেল পাতলা বাটন মোবাইল গুলো তুলে ধরা হলো।
iTel magic 4
আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে বর্তমানে আইটেল কোম্পানি থেকে যে সমস্ত বাটন মোবাইল মার্কেটে রিলিজ করা হয়ে থাকে সেগুলো প্রতিটাএই অনেক বেশি চমৎকার হয়ে থাকে। তারা সব সময় নতুন নতুন ডিজাইন এবং নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করে তাদের বাটন মোবাইল গুলো বাজারে নিয়ে আসে।
তো তারা এই iTel magic 4 মোবাইলটিতে এমন কিছু বিষয় যুক্ত করেছে যা বাটন মোবাইলের পরিচিতিকে এক অন্য লেভেলে নিয়ে গেছে। শুনলে অবাক হবেন এটি বাটন মোবাইল হওয়া সত্বেও পুরো মোবাইলটি টাচ মোবাইল হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ বাটনগুলোতে শুধুমাত্র টাচ করে করে এই মোবাইলটিকে পরিচালনা করা যাবে।
আর আইটেল কোম্পানির এই বাটন মোবাইল টিকে এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যা যে কেউ পছন্দ করতে বাধ্য। যেহেতু এটি একটি চমৎকার ডিজাইনের ফিচার ফোন এবং টাচ স্ক্রিন যুক্ত এই কারণে এটি বেশ স্লিম অর্থাৎ খুব পাতলা একটি মোবাইল। এখানে মোবাইলটিতে ram হিসেবে 64mb এবং ফোন মেমোরি হিসেবেও ৬৪ এমবি স্টোরেজ দেওয়া হয়েছে।
চমৎকার ব্যাপার হচ্ছে চাইলে এটাতে আরো ৬৪ জিবি পর্যন্ত মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা সম্ভব হবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে যেমন সিস্টেম থাকে সাইডে সিম কার্ড ঢোকানোর জন্য সেই রকম সিস্টেম রয়েছে এই ফোনটিতেও। android ফোনের মত সাইট মাউন্টেড এখানে একটি পাওয়ার বাটন ও ব্যবহার করা হয়েছে যেটা দিয়ে মোবাইল অন অফ করার কাজ খুব সহজেই করা যাবে।
ফোনের ক্যামেরা সেকশন এর ডিজাইন দেখলে যে কেউ চমকে উঠবে। কারণ আইফোন এর মতো কিছুটা ডিজাইন দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই বাটন মোবাইলের ক্যামেরা সেকশনে। এখানে ক্যামেরার মতো দেখতে তিনটি বস্তু দেখতে পাবেন তার মধ্যে একটি হচ্ছে ১.৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা এবং আরেকটি হচ্ছে ফ্লাস লাইট ও আরেকটি ডিজাইন এর জন্য শুধু মাত্র বসানো হয়েছে।
এই মোবাইল ফোনে যে কালার ব্যবহার করা হয়েছে এটি একটি চমৎকার ডার্ক কালার যা অবশ্যই আপনার পছন্দ হতে বাধ্য হবে। ব্যাটারি সেকশনে পেয়ে যাবেন ২০০০ মিলি এম্পিয়ার এর চমৎকার একটি লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি যা দিয়ে বেশ কয়েকদিন মোবাইলটিকে খুব ভালোভাবেই চালানো সম্ভব হবে।
যে ডিসপ্লেটি পাবেন এই মোবাইলের সাথে সেটির সাইজ হচ্ছে ২.৮ ইঞ্চি। এছাড়াও এই ডিসপ্লের রেজুলেশন হচ্ছে ৩২০ × ২৪০ পিক্সেল। যাই হোক যদি এই মোবাইল ফোন আপনার পছন্দ হয় তাহলে চাইলে কিনতে পারবেন অনলাইন থেকে বা বিভিন্ন আইটেল কোম্পানির শোরুম থেকে। তবে এই চমৎকার পাতলা বাটন মোবাইলের দাম হচ্ছে ২৫৯০ টাকা বা ২৬০০ টাকা। তবে এটা বিভিন্ন শপ এ বিভিন্ন রকম দাম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
iTel 5231
যদিও এই মডেলের আইটেম মোবাইল বর্তমানে বাজারে আর পাওয়া যায় না। তবে itel পাতলা বাটন মোবাইল এর মধ্যে এটি ছিল অন্যতম। এই মোবাইলের দাম ও ছিল সহনীয় এবং দেখতেও ছিল চমৎকার। অন্যান্য বাটন মোবাইল এর মত এটাতেও সবকিছু একই ফিচার দেওয়া হয়েছিল।
তবে আপনারা চাইলে বিভিন্ন মানুষের থেকে সেকেন্ড হ্যান্ড এই মোবাইলটি ক্রয় করে নিতে পারেন। আরেকটি কথা বলে রাখা ভালো এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কিন্তু আপনারা জাভা অ্যাপ্লিকেশন গুলো খুব সহজেই চালাতে পারবেন। এটির মার্কেট প্রাইস ছিল এক হাজার থেকে ১২০০ টাকার মধ্যে।
সবচেয়ে পাতলা বাটন ফোন
আমরা যে সমস্ত ফোনের কথা এই পোস্টে আলোচনা করেছি এগুলো প্রায় সবগুলো মোবাইলই বেশ পাতলা রয়েছে। এখন আপনাকে ডিসাইড করতে হবে যে সবচেয়ে পাতলা বাটন ফোন কোনটি। যেটি আপনার কাছে সবচেয়ে পাতলা বাটন ফোন মনে হবে সেটি আপনাকে ক্রয় করতে হবে।
আমরা যে মোবাইল গুলো নিয়ে আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এগুলো সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন কোনটি আপনার পছন্দ হয়। এছাড়া চাইলে বড় বড় বাটন মোবাইল এর দোকানে গিয়েও আপনারা সবচেয়ে পাতলা বাটন ফোন খুজতে পারেন।
পরিশেষে
আজকের এই পোস্টে আমরা পাতলা বাটন মোবাইল গুলো নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে আমরা আপনাদেরকে সবচেয়ে পাতলা বাটন ফোন সম্পর্কেও ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তো এই ফোনগুলোর মধ্যে আপনি কোন মোবাইলটি ক্রয় করেছেন সেটা কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।
আর যদি আজকের শেয়ার করা এই পাতলা বাটন মোবাইল গুলো থেকে আরো কোন পাতলা বাঁটন ফোন থাকে সেটা আমাদের কে জানিয়ে দিতে পারেন আর এই পোস্ট কেমন লাগলো সেটা অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন।